গাউস খানের মৃত্যুবার্ষিকীতে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর শ্রদ্ধাঞ্জলি
প্রকাশিত হয়েছে : ২২ মে ২০২০, ১:০৯ পূর্বাহ্ণ
সুরমা নিউজ:
স্বাধীনতার মহান সংগঠক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহচর, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, আমৃত্যু দেশ ও আওয়ামী লীগের জন্যে কাজ করে যাওয়া নেতা গাউস খানের ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী জানিয়েছেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
তিনি এক বার্তায় বলেন, ১৯৮০ সালের ২০মে এই মহান রাজনীতিবীদ যুক্তরাজ্যে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মরহুম গাউস খানের আত্মার শান্তি কামনা করছি। বঙ্গবন্ধু, দেশ ও দলের জন্যে তাঁর অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি। ১৯০৯ সালের ২৫শে মার্চ সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের কাজাকাবাদ গ্রামে বীর সংগঠক গাউস খান জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
প্রবাসী বাঙ্গালীদের ঐক্যবদ্ধ করতে, তাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বীজ রোপণ করতে, বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ সমূহের কাছে বাংলাদেশের মানুষের কথা তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে গাউস খান যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠা করেন।
লন্ডনের শেফার্ড বুশের নীজ মালিকানার এলাহাবাদ রেষ্টুরেন্ট ছিলো যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের অঘোষিত ২৪ ঘন্টার কার্যালয়। সেখানে তিনি প্রবাসীদের একত্রিত করে যুক্তরাজ্যে শক্তিশালী আওয়ামী রাজনীতির গোড়াপত্তন করেন।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে গাউস খান প্রবাসীদের সাথে নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান যা দেশ বিদেশের পত্রিকা ফলাও করে প্রচার করেছিল, বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়ক হয়েছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর নেতৃত্বে ব্রিটেনে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। ৭৫ পরবর্তী কঠিন সময়ে যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগকে তিনি আগলে রেখেছিলেন। দলকে সংগঠিত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু কন্যাদের অত্যন্ত আস্থাভাজন ছিলেন মরহুম গৌস খান। তিনি যখন মারা যান তখন যুক্তরাজ্যে অবস্থান করা জননেত্রী শেখ হাসিনা খুবই মর্মাহত হোন এবং দুঃখ প্রকাশ করেন।
গাউস খানের বর্ণাঢ্য রাজনীতি আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বিভিন্ন সময় দেখেছি কতিপয় গোষ্ঠী তাঁর অবদান কে অবমূল্যায়ন করার চেষ্টা করেছে কিন্তু সফল হতে পারেনি। বাংলাদেশের বারবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই বীর সংগঠককে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করেছেন।
মরহুম গৌস খান পরকালে শান্তিতে থাকুন। তাঁর জন্যে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে দোয়া করি। এই কীর্তিমান আজীবন আমাদের জন্যে অনুপ্রেরণাকারী হয়ে রইবেন ও আওয়ামীলীগের জন্যে কাজ করে যাওয়া শ্রদ্ধাভাজন নেতা গাউস খানের ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী জানাই।
১৯৮০ সালের ২০মে এই মহান রাজনীতিবীদ যুক্তরাজ্যে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মরহুম গাউস খানের আত্মার শান্তি কামনা করছি। বঙ্গবন্ধু, দেশ ও দলের জন্যে তাঁর অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি। ১৯০৯ সালের ২৫শে মার্চ সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের কাজাকাবাদ গ্রামে বীর সংগঠক গাউস খান জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
প্রবাসী বাঙ্গালীদের ঐক্যবদ্ধ করতে, তাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বীজ রোপণ করতে, বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ সমূহের কাছে বাংলাদেশের মানুষের কথা তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে গাউস খান যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠা করেন।
লন্ডনের শেফার্ড বুশের নীজ মালিকানার এলাহাবাদ রেষ্টুরেন্ট ছিলো যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের অঘোষিত ২৪ ঘন্টার কার্যালয়। সেখানে তিনি প্রবাসীদের একত্রিত করে যুক্তরাজ্যে শক্তিশালী আওয়ামী রাজনীতির গোড়াপত্তন করেন।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে গাউস খান প্রবাসীদের সাথে নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান যা দেশ বিদেশের পত্রিকা ফলাও করে প্রচার করেছিল, বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়ক হয়েছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর নেতৃত্বে ব্রিটেনে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। ৭৫ পরবর্তী কঠিন সময়ে যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগকে তিনি আগলে রেখেছিলেন। দলকে সংগঠিত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু কন্যাদের অত্যন্ত আস্থাভাজন ছিলেন মরহুম গৌস খান। তিনি যখন মারা যান তখন যুক্তরাজ্যে অবস্থান করা জননেত্রী শেখ হাসিনা খুবই মর্মাহত হোন এবং দুঃখ প্রকাশ করেন।
গাউস খানের বর্ণাঢ্য রাজনীতি আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বিভিন্ন সময় দেখেছি কতিপয় গোষ্ঠী তাঁর অবদান কে অবমূল্যায়ন করার চেষ্টা করেছে কিন্তু সফল হতে পারেনি। বাংলাদেশের বারবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই বীর সংগঠককে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করেছেন।
মরহুম গৌস খান পরকালে শান্তিতে থাকুন। তাঁর জন্যে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে দোয়া করি। এই কীর্তিমান আজীবন আমাদের জন্যে অনুপ্রেরণাকারী হয়ে রইবেন।