লন্ডনে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের কোন কর্মসূচী নেই !
প্রকাশিত হয়েছে : ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ১২:১৫ পূর্বাহ্ণ
লন্ডন অফিসঃ চিকিৎসার বাইরে লন্ডন সফররত রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের আর অন্য কোনো কর্মসূচি নেই বলে জানা গেছে। তার সাথে দেখা সাক্ষাতের ব্যবস্থাও সীমিত। যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্ধ ছাড়া আর কারো সাথে সাক্ষাৎ দেননি তিনি।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ গত ২৮ আগস্ট রোববার লন্ডনে এসেছেন। নিয়মিত চিকিৎসার অংশ হিসেবেই তাঁর এই লন্ডন আগমন। । রোববার স্থানীয় সময় বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছান রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতির সফর সঙ্গী হিসেবে রয়েছেন তাঁর সহধর্মীনি রাশিদা খানম এবং প্রেস সেক্রেটারি মোঃ জয়নাল আবেদীন। বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার খন্দকার এম. তালহা এবং হাইকমিশনের অন্যান্য কর্মকর্তারা। বিমানবন্দর থেকে রাষ্ট্রপতি সরাসরি চলে আসেন পশ্চিম লন্ডনের হিলটন পার্কলেন হোটেলে। এই হোটেলেই তিনি অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার উদ্দেশ্যে লন্ডন ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
হিলটন হোটেলে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত হন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। রাষ্ট্রপতি হোটেলে প্রবেশ করার পর যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা দলে দলে রাষ্ট্রপতির সাথে সাক্ষাত করেন। তাঁকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান। রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানাতে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি শামসুদ্দিন খান, সহসভাপতি জালাল উদ্দিন ও এম এ রহিম, যুগ্ম সম্পাদক নঈমউদ্দিন রিয়াজ যুগ্ন সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক শাহ শামীম আহমদ, শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক এস এম সুজন মিয়া, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক সারব আলী, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সুরুক মিয়া, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক খসরুজ্জামান খসরু, সহ প্রচার সম্পাদক লুতফুর রহমান সায়েদ, প্রজন্ম একাত্তরের আহবায়ক বাবুল হোসেন, যুক্তরাজ্য যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সেলিম খান, জামাল আহমদ খান, যুক্তরাজ্য ছাত্রলীগের সহসভাপতি সারওয়ার কবির ও আব্দুল হাফিজ কানু প্রমুখ।