আতঙ্কে ফাঁকা নগরী, ঈদের ব্যবসায় মন্দা
প্রকাশিত হয়েছে : ০৩ জুলাই ২০১৬, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ণ
সুরমা নিউজ: শুক্রবার রাজধানীর গুলশানের একটি রেস্টুরেন্টে জঙ্গি হামলার ঘটনায় সিলেট নগরবাসীর মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আতঙ্কে গত দুদিন অনেকেই বাসা থেকে বের হননি। ফলে অনেকটা ফাঁকা ছিলো নগরীর বেশিরভাগ সড়ক। এর প্রভাব পড়েছে ঈদের বাজারেও। বিপনীবিতানগুলোতে ক্রেতাদের তেমন ভিড় দেখা যায় নি।
রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকেই নগরীতে লেগে ছিলো দীর্ঘ যানজট। গত এক সপ্তাহ ধরে তো যানজট একেবারে অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত লেগে থাকতো যানজট। তবে শনিবার নগরীতে দেখা যায় একেবারে বিপরীত চিত্র। সড়কে নেই রিকশা-গাড়ির তেমন চাপ। মানুষজন অনেক কম।একই চিত্র দেখা যায় নগরীর বিপনী বিতান আর ফ্যাশন হাউসগুলোতেও। আগের ক’দিন মধ্যরাত পর্যন্ত এগুলোতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় লেগে থাকলেও শনিবার থেকে ক্রেতাসঙ্কটে ভুগেছেন বিক্রেতারা। ক্রেতা ও বিক্রেতারা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতের গুলশানের ঘটনায় আতঙ্কে অনেকেই বাসা থেকে বের হননি।
রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকেই নগরীতে লেগে ছিলো দীর্ঘ যানজট। গত এক সপ্তাহ ধরে তো যানজট একেবারে অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত লেগে থাকতো যানজট। তবে শনিবার নগরীতে দেখা যায় একেবারে বিপরীত চিত্র। সড়কে নেই রিকশা-গাড়ির তেমন চাপ। মানুষজন অনেক কম।একই চিত্র দেখা যায় নগরীর বিপনী বিতান আর ফ্যাশন হাউসগুলোতেও। আগের ক’দিন মধ্যরাত পর্যন্ত এগুলোতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় লেগে থাকলেও শনিবার থেকে ক্রেতাসঙ্কটে ভুগেছেন বিক্রেতারা। ক্রেতা ও বিক্রেতারা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতের গুলশানের ঘটনায় আতঙ্কে অনেকেই বাসা থেকে বের হননি।
নগরীর শুকরিয়া মার্কেটের ব্যবসায়ী সৈয়দ বদরুল আলম জানান, একদিকে বৃষ্টি আর অন্য দিকে কালকের গুলশানের ভয়াবহ ঘটনার প্রভাবে ব্যবসা একেবারেই মন্দা। নগরীর ব্লু ওয়াটার শপিং সেন্টারের আলপনা ফ্যাশন হাউজের সত্ত্বাধিকারী মো রিপন জানান, এমনিতেই এইবার ঈদের ছুটি লম্বা হওয়ায় অধিকাংশ ক্রেতারা নিজ নিজ জেলায় ফিরে যাওয়ায় সিলেটের ঈদ বাজার মন্দা, তার উপর আবার গুলশান ট্রাজেডিতে মার্কেটে ক্রেতা সমাগম একেবারেই কমে গেছে। তার সাথে যোগ হয়েছে বৈরি আবহাওয়া।