দুঃখ কারে বলি?
প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ এপ্রিল ২০১৯, ১:৪৯ অপরাহ্ণ
সোশ্যাল মিডিয়া ডেস্ক :
কানলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। ২০০০ সালে প্রতিষ্টিত হয় এই পাঠশালাটি। মরহুম ছইদ আলী সাহেবের দানকৃত জমির উপর তৈরী হয় তিন চারটি কোটাবিশিষ্ট উক্ত বিদ্যালয়।
প্রায় পাঁচছয় বছর খানেক আগে বিদ্যালয়টি সরকারী স্বীকৃতি পায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কোনো ভবন বা দালান তৈরী হয়নি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অনেক লেখালেখি হলেও কাজের কাজ কিছুি হয়নি। মাত্র বছরদিন আগে এখানে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়, তাতে কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে শুরু করে ফ্যান লাগিয়ে। প্রচন্ড রোদের মধ্যে অসহায় এই বিদ্যালয়টি এক পায়ে দাড়িয়ে আছে।
কি বেকায়দায় ছিলো অভিবাবকরা আজ। তারা কি দোষ করেছিলো এখানে সন্তানদের ভর্তি করে? এমন প্রশ্ন সবার মুখে। শুরু হয় ঝড়তুফান। বেলা ২ টা বা সোয়া দুইটায় বাচ্ছাদের আহাজারীতে আকাশ পাতাল ভারী হয়ে উটে। বিদ্যালয়ের বারিন্দার এক তৃতীয়াংশ এক সময় ভেঙ্গে পড়ে যায়। কি যে অবস্থার মধ্যে শিক্ষকরা ছিলেন তখন কেউ না দেখলে বিশ্বাস করা অসম্ভব। পুরো বিদ্যালয়টি পড়ে যাবার অবস্তা হয়েছিলো তখন।
এমতাবস্থায় ঝড়তুফানের এই দিনে কিভাবে শিশুরা এখানে নিরাপদ থাকবে। বড় আকারের কোনো অঘটন ঘটে গেলে কে নেবে এর দায়ভার।
এলাকাবাসীর দাবী অতি দ্রুত এই বিদ্যালয়ের প্রতি সুনজর দিয়ে নতুন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করা হোক।
ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া…