কাজিরবাজার সেতু: নগরবাসীর বৈকালীন বিনোদন
প্রকাশিত হয়েছে : ৭:০৭:০২,অপরাহ্ন ২৯ জুলাই ২০১৬
সুরমা নিউজ :
উদ্বোধনের পর থেকেই সিলেটের কাজিরবাজার সেতু নগরবাসীর কাছে বেড়ানোর স্থান হিসাবে খুবই পছন্দের। বিশেষ করে সারাদিনের ক্লান্তি জুড়াতে বিকেল থেকে রাত ১০/১১টা পর্যন্ত এ সেতু মুখরিত থাকে ভ্রমণ বিলাসী মানুষের আনাগোনায়। এ তালিকায় স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যেমন আছেন, তেমনি আছেন ব্যবসায়ী চাকুরিজীবি, দিনমজুর, এমন কি বেকারত্বের অভিশাপে অভিশপ্ত দিন কাটানো তরুণও।
তাদের কেউ সেলফি মগ্ন, কেউ চটপটির দোকানে গা হেলিয়ে সঙ্গিদের সাথে গল্প মগ্ন আবার কেউ কেউ গীটার নিয়ে দল বেঁধে তুলেন সুরের ঝংকার। আর কেউ কেউ একান্ত প্রিয়জনের হাত ধরে ফিস ফিসানীতে বিভোর থাকেন।
অবশ্য সুরমার শীতল হাওয়ায় শরীর জুড়াতে জুড়াতে কনে দেখার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ কারবার ও এখন অনেকে এই সেতুতে সেরে ফেলছেন।প্রতিটি বৃষ্টিবিহীন বিকেলে কাজিরবাজার সেতু জমে উঠলেও শুক্রবারের বিকেলে থাকে রীতিমতো উৎসবের আমেজ। সন্ধ্যার পর স্ট্রিট লাইটের সোনালী আলোয় পরিবেশটা হয়ে উঠে আরো মোহনীয়।
প্রকৃতি আর সৌন্দর্য প্রেমী এ পর্যটকরা কেবল সিলেট নগরীর নয়, কেউ কেউ আসেন আশ-পাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে। শুক্রবার বিকেলে কাজিরবাজার ব্রীজে পাওয়া গেল নগরীর একটি বেসরকারি কলেজের পাঁচ সদস্যের শৌখীন শিল্পী দলকে। তারা উত্তর প্রান্তে বসে গীটারে টুংটাং আওয়াজ তুলে গাইছিলেন, ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ……’
সেতুর মাঝামাঝি একটি চটপটির দোকানে বসা দুই যুবক যুবতী। একটু দূরে দাঁড়িয়ে আরো দু’জন। বার বার চটপটির দোকানে তাদের কৌতুহলী দু জোড়া চোখ, মুখে মৃদু হাসি। আলাপ জমানোর চেষ্টার পর খুব সংক্ষেপে যা বুঝা গেল, তা হলো যুবতীটি নগরীর এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। আর যুবক দক্ষিণ সুরমার এক প্রবাসী। চলছে বর-কনে দেখাদেখি। সঙ্গীরা তাদের খুব কাছের মানুষ।
অবশ্য সুন্দর এ সেতুটির উপর আইন অমান্য করে অবৈধ মোটর সাইকেল পার্কিং এখন বিপজ্জনক পর্যায়ে। আর ফুটপাতের ৮০ ভাগ চটপটি ওয়ালাদের দখলে। সেতুর দক্ষিণ দিকের ফুটপাতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে খোলা হাওয়ায় শরীর জুড়াতে দেখা যায় অনেক কে।
উদ্বোধনের পর থেকেই সিলেটের কাজিরবাজার সেতু নগরবাসীর কাছে বেড়ানোর স্থান হিসাবে খুবই পছন্দের। বিশেষ করে সারাদিনের ক্লান্তি জুড়াতে বিকেল থেকে রাত ১০/১১টা পর্যন্ত এ সেতু মুখরিত থাকে ভ্রমণ বিলাসী মানুষের আনাগোনায়। এ তালিকায় স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যেমন আছেন, তেমনি আছেন ব্যবসায়ী চাকুরিজীবি, দিনমজুর, এমন কি বেকারত্বের অভিশাপে অভিশপ্ত দিন কাটানো তরুণও।
তাদের কেউ সেলফি মগ্ন, কেউ চটপটির দোকানে গা হেলিয়ে সঙ্গিদের সাথে গল্প মগ্ন আবার কেউ কেউ গীটার নিয়ে দল বেঁধে তুলেন সুরের ঝংকার। আর কেউ কেউ একান্ত প্রিয়জনের হাত ধরে ফিস ফিসানীতে বিভোর থাকেন।
অবশ্য সুরমার শীতল হাওয়ায় শরীর জুড়াতে জুড়াতে কনে দেখার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ কারবার ও এখন অনেকে এই সেতুতে সেরে ফেলছেন।প্রতিটি বৃষ্টিবিহীন বিকেলে কাজিরবাজার সেতু জমে উঠলেও শুক্রবারের বিকেলে থাকে রীতিমতো উৎসবের আমেজ। সন্ধ্যার পর স্ট্রিট লাইটের সোনালী আলোয় পরিবেশটা হয়ে উঠে আরো মোহনীয়।
প্রকৃতি আর সৌন্দর্য প্রেমী এ পর্যটকরা কেবল সিলেট নগরীর নয়, কেউ কেউ আসেন আশ-পাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে। শুক্রবার বিকেলে কাজিরবাজার ব্রীজে পাওয়া গেল নগরীর একটি বেসরকারি কলেজের পাঁচ সদস্যের শৌখীন শিল্পী দলকে। তারা উত্তর প্রান্তে বসে গীটারে টুংটাং আওয়াজ তুলে গাইছিলেন, ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ……’
সেতুর মাঝামাঝি একটি চটপটির দোকানে বসা দুই যুবক যুবতী। একটু দূরে দাঁড়িয়ে আরো দু’জন। বার বার চটপটির দোকানে তাদের কৌতুহলী দু জোড়া চোখ, মুখে মৃদু হাসি। আলাপ জমানোর চেষ্টার পর খুব সংক্ষেপে যা বুঝা গেল, তা হলো যুবতীটি নগরীর এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। আর যুবক দক্ষিণ সুরমার এক প্রবাসী। চলছে বর-কনে দেখাদেখি। সঙ্গীরা তাদের খুব কাছের মানুষ।
অবশ্য সুন্দর এ সেতুটির উপর আইন অমান্য করে অবৈধ মোটর সাইকেল পার্কিং এখন বিপজ্জনক পর্যায়ে। আর ফুটপাতের ৮০ ভাগ চটপটি ওয়ালাদের দখলে। সেতুর দক্ষিণ দিকের ফুটপাতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে খোলা হাওয়ায় শরীর জুড়াতে দেখা যায় অনেক কে।