উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: সিলেটে বিচ্ছিন্ন ঘটনায় শেষ হলো দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ
প্রকাশিত হয়েছে : ২১ মে ২০২৪, ৭:৪৮ অপরাহ্ণ
সুরমা নিউজ ডেস্কঃ
জাল ভোটসহ কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে সিলেট বিভাগের ১০টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। এখন চলছে ভোট গণনা।
মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ একটানা চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। নিজেদের প্রতিনিধি বেছে নিতে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
সিলেট বিভাগের ১১টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ করার থাকলেও মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ভোটগ্রহণ স্থগিত করে কমিশন। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এক আদেশে মৌলভীবাজার সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। বিধায় এই উপজেলার ভোটাররা আজ ভোট দিতে পারেন নি।
সিলেট বিভাগের যে ১০টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ করা হয়, তার মধ্যে রয়েছে- সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও জামালগঞ্জ; সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও গোয়াইনঘাট; মৌলভীবাজারের রাজনগর; হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল ও নবীগঞ্জ।
জানা যায়, সিলেটের কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার পাড়ুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী শামীম আহমদ শামীমের উপর ওপর প্রার্থীর উপর হামলার অভিযোগ ওঠে। একই কেন্দ্রে জাল ভোট দেয়ার অভিযোগে রানা নামের এক যুবক ও সোনিয়া বেগম (২০) নামের এক তরুণীকে আটক করা হয়।
এছাড়া দুপুরে কোম্পানীগঞ্জ থানা সদর সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রে জামিল হোসেন নামের আরেক তরুণকে আটক করা হয়। তিনি তার বড় ভাই কামরান হোসেনের (২৪) ভোট দিতে এসেছিলেন। জামিল উপজেলার বুড়দের গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুনঞ্জিত কুমার চন্দ্র বলেন, আটককৃত যুবকের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হবে।