ওয়াক ওভারে এমপি হওয়ার সুযোগ মিস করতে চাইছে না সিলেটের কেউ !
প্রকাশিত হয়েছে : ২১ নভেম্বর ২০২৩, ১১:২৯ অপরাহ্ণ
সুরমা নিউজ ডেস্কঃ
রাজনীতিতে ত্যাগ তীতিক্ষা বলে একটি পরিক্ষীত কথা রয়েছে। এর মধ্যে দিয়ে মূল্যায়নের নিশ্চিয়তা বলে নির্ভরতা ছিল। কিন্তু সময়ে সেই নীতির দেউলিয়াত্ত চোখে দেখছেন দীর্ঘ জীবনের রাজনীতিকরা। হয়তো সেকারনে হাউব্রিড, সুযোগ সন্ধানীদের প্রভাব বেড়েছে রাজনীতিক দলগুলোতে। বেশি করে ক্ষমতাসীন দলের সেই ঢল নিরংকুশ। কিশোর, তারুন্য, যৌবনকাল খুঁইয়ে পড়ন্ত বয়সে এসে মূল্যায়ন মন্ত্রে সক্রিয় আছেন রাজনীতিতে। ক্লিন ইমেজ ধরে রেখেছিলেন মূল্যায়নের আশায়। পদ পদবীর অপব্যবহার না করে সার্ভিস দিয়েছেন নেতাকর্মী সহ সাধারন মানুষদের। তৃণমূলে মানুষের মুখে মুখে তুলে দিয়েছেন তাদের নাম। কিন্তু চলমান সময়ে এই কর্মের মূল্যায়ন এখন প্রশ^নবিদ্ধ। দেশের রাজনীতি বলেন, আর দলের রাজনীতি বলেন সবই যেন এক অদৃশ্য চালকের হাতে বন্দি। সেকারনে রাজনীতির দীর্ঘ টেস্ট ম্যাচ চাপিয়ে হাই জাম্প দিয়ে জনপ্রতিনিধি হওয়ার দৌড়ে নেমেছেন দলীয় পরিচয়ে নাম জানা-অজানা কতজন।
এদের অনেকের নাম ভোটাররাও শুনেননি কোন দিন। রাজনীতির ময়দানেও দেখা মিলেনি কোনদিন। দুর্যোগ-দুর্বিপাকেও মানুষের পাশে দেখা যায়নি তাদের। কিন্তু আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা নৌকার টিকেট নিয়ে সংসদ সদস্য হতে চান। আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেলেই সংসদে যাওয়া নিশ্চিত- এমন চিন্তা থেকে সিলেটে নেতা, পাতিনেতা, প্রবাসী, পেশাজীবী সবাই প্রার্থী হতে চান। আবার কেউ কেউ মনোনয়ন পাবেন না জেনেও রাজনৈতিক প্রোফাইল ‘সমৃদ্ধ’ ও প্রচারে প্রসার সেই নেশায় দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করছেন। গতকাল রবিবার পর্যন্ত দু’দিনে সিলেট বিভাগের ১৯টি আসনে শতাধিক জন আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আগামী দু’দিনে এ সংখ্যা আরও বাড়বে, অনুমান করছে দলীয় সূত্র।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। ঘোষিত তফশিল বাতিল ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে তারা রাজপথে আন্দোলনরত। এই অবস্থায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নির্বাচন আয়োজনকে সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখলেও সিলেটের বেশিরভাগ মনোনয়ন প্রত্যাশী আওয়ামী লীগ নেতা নির্বাচনকে ‘ছেলের হাতে মোয়া’ হিসেবে ভাবছেন। তাদের ধারণা বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিবে না এবং সেকারেন অনেকটা ওয়াকওভারে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হবেন। তাই নৌকার টিকেট পাওয়া মানেই সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া- এমন ধারণা পোষন করছেন তারা। যে কারণে দলীয় মনোনয়নের জন্য সবাই দাঁড়িয়েছেন এক লাইনে। ইউপি চেয়ারম্যান, কলেজের শিক্ষক, সাবেক পৌর মেয়র ও প্রবাসী থেকে শুরু করে দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ থেকে কেউ বাদ যাচ্ছেন না। যদিও এসব নেতাদের অনেকেরই নাম এলাকার মানুষ এর আগে শুনেননি। করোনা মহামারি ও ভয়াবহ বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগেও কখনো দেখা মিলেনি এসব নেতাদের অনেকেরই।
গতকাল রবিবার পর্যন্ত দু’দিনে সিলেট বিভাগের চার জেলায় সংসদীয় আসন মোট ১৯টি। এই ১৯ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ১০৪ জন নেতা। রোববার পর্যন্ত দু’দিনে এসব নেতারা দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। আগামী ২১ নভেম্বর পর্যন্ত দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমার তারিখ নির্ধারণ করেছে আওয়ামী লীগ। আজ সোমবার আগামীকাল এই দুদিনে আরও অর্ধশতাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে পারেন বলে জানা গেছে। রোববার পর্যন্ত সিলেট জেলার ৬টি সংসদীয় আসনে ৩১ জন, সুনামগঞ্জের ৫টি আসনে ৩০ জন, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের চারটি করে আসনে যথাক্রমে ২২ ও ২১ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীদের মধ্যে বর্তমান সংসদ সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক ও বর্তমান সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, সাবেক ও বর্তমান পৌর মেয়র, ইউপি চেয়ারম্যান এবং বেশ কয়েকজন প্রবাসী নেতা রয়েছেন। এছাড়া মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীদের মধ্যে এমন অনেক নেতাও রয়েছেন যাদের সাথে নিজ সংসদীয় আসনের সাধারণ ভোটারদের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। এলাকায় কোন পরিচিতি না থাকলেও আগামী সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী হওয়ার মনোবাসনায় তারা আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। সিলেট জেলার ৬টি আসনের মধ্যে সিলেট-১ আসনে একমাত্র মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারী হিসেবে নাম রয়েছে বর্তমান সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ্ও মহানগর আ’লীগের সাধারন সম্পাদক জাকির হোসেন। আর সবচেয়ে বেশি মনোনয়পত্র সংগ্রহ হয়েছে সিলেট-৩ ও ৬ আসনে। এ দুটি আসনে ৯ জন করে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মঙ্গলবার পর্যন্ত সিলেট-২ আসনে ৩ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। তারা হলেন- সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক জগলু চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা অরূপ রতন চৌধুরী, বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়া ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল গণি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের নির্বাহী সদস্য নুরুল ইসলাম নূর মিয়া।
সিলেট-৩ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএমএ’র কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল, আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা ব্যারিস্টার মনির হোসাইন ও মিসবাউর রহমান, বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের সেক্রেটারি আবদুর রকিব মন্টু, আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ূন আহমদ ও মো. মতিউর রহমান।
সিলেট-৪ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও প্রবাসী কল্যান মন্ত্রী ইমরান আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মাহফুজুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাপ মিয়া, গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া হেলাল ও গোয়াইনঘাট কলেজের অধ্যক্ষ ফজলুল হক।
সিলেট-৫ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. আহমদ আল কবীর ও ঢাকাস্থ সিলেট বিভাগীয় আইনজীবী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোশতাক আহমদ এবং তাসলিমা খানম।
সিলেট-৬ আসনে এবারও দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তার সাথে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন আরও ৮ জন।
তারা হলেন- কানাডা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সরওয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, বিয়ানীবাজার পৌরসভার মেয়র আবুল কাশেম পল্লব, গোলাপগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু, মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুল ইউনুস জায়গীরদার, আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী নেতা আফসার খান সাদেক ও মোহাম্মদ আবুল কালাম চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ জেলার ৫টি আসনের মধ্যে সুনামগঞ্জ-১ আসনে দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন ১০ জন। এর মধ্যে রয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য মোয়াজ্জম হোসেন রতন, সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য শামীমা আকতার খানম, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রণজিত সরকার, আওয়ামী লীগ নেতা মো. গোলাম কিবরিয়া, মো. মাহবুব খান, মো. রফিকুল ইসলাম তালুকদার, মো. নুরুল হাসান, আখতাররুজ্জামান আহমদ, বিনয় ভূষন তালুকদার ও এম আর হায়দার চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জয়া সেনগুপ্তা ছাড়াও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন শাল্লা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (আল আমিন চৌধুরী)। তিনি সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছন। এছাড়াও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন শাল্লা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অবনী মোহন দাস, আওয়ামী লীগ নেতা অনুকুল তালুকদার, সুবীর নন্দী দাস ও রিপা সিনহা।
সুনামগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আজিজুস সামাদ ডন, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি খায়রুল কবীর রুমেন ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হুদা মুকুট, সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খায়রুল হুদা চপল ও আওয়ামী লীগ নেতা মোবারক হোসেন।
সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীদের মধ্যে রয়েছেন- বর্তমান সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক, আওয়ামী লীগ নেতা শামীম আহমদ চৌধুরী, আবদুস শহিদ মুহিত, মো. আখতার আহমদ, আনিসুজ্জামান মো. আজাদ ও এমডি মতিউর রহমান নানু।
মৌলভীবাজার-১ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য এবং বন ও পরিবেশ মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা রফিকুল ইসলাম, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
মৌলভীবাজার-২ আসনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, আওয়ামী লীগ নেতা সিপার উদ্দিন আহমদ, রুকন উদ্দিন আহমদ, এম. সাদরুল আহমেদ খান ও এ কে এম সফি আহমদ সলমান মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
মৌলভীবাজার-৩ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা সায়রা মহসীন, আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ রেজাউর রহমান, মো. কামাল হোসেন, আবদুল মালিক তরফদার, আবদুর রহিম শহিদ, ছয়ফুর রহমান ও মো. জিল্লুর রহমান মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
মৌলভীবাজার-৪ আসনে মোট ৬ জন আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। তারা হলেন- বর্তমান সংসদ সদস্য উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, আওয়ামী লীগ নেতা মো. রফিকুর রহমান, সৈয়দ মো. মনসুরুল হক, সোহেল আহমেদ, নবারুন দাস এবং এ এস এম আজাদুর রহমান।
হবিগঞ্জ জেলার ৪টি আসনে মোট ২১ জন নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে হবিগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগের ৬ নেতা। তারা হলেন- বর্তমান সংসদ সদস্য মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ গাজী (মিলাদ গাজী), সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ডা. নাজরা চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা মো. আবদুল মুকিত চৌধুরী ও শেখ মো. সাজু মিয়া।
হবিগঞ্জ-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য মো. আবদুল মজিদ খানের সাথে দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা মর্তুজা হাসান, আহাদ মিয়া, আমির হোসেন, এনামুল হক ও মো. সাদিকুর রহমান চৌধুরী।
হবিগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবু জাহির, আওয়ামী লীগ নেতা মো. রুহুল আমিন মোল্লা ও আবুল হাসেম মোল্লা।
হবিগঞ্জ-৪ আসনে এবারও আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মো. মাহবুব আলী। একই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন- যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ সায়েদুল হক (ব্যারিস্টার সুমন), আওয়ামী লীগ নেতা মো. আকবর হোসেইন, নিজামুল হক, মো. জাকির হোসেন চৌধুরী ও এস এম এন ইসলাম মুনির।
দৈনিক ইনকিলাব