পূর্ণাঙ্গ হলো সিলেট জেলা বিএনপি’র কমিটি, স্থান পেলেন যারা
প্রকাশিত হয়েছে : ১০:৫২:৪৩,অপরাহ্ন ২০ মার্চ ২০২৩
এক বছর পর পূর্ণাঙ্গ হয়েছে সিলেট জেলা বিএনপি’র কমিটি। ইতিমধ্যে কেন্দ্র থেকে কমিটি অনুমোদন হয়েছে। তবে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে কারা রয়েছে তাদের নাম গত রাত ৮টা পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়নি। এ কমিটির দিকে তাকিয়ে ছিলেন সিলেট বিএনপি’র নেতাকর্মীরা। এতোদিন জেলার ৩ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি দিয়ে কার্যক্রম চলেছিল। পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হওয়ায় কার্যক্রমে গতি ছাড়াও আন্দোলন-সংগ্রামে আরও জোড়ালো ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন নেতাকর্মীরা। গতকাল সন্ধ্যায় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কমিটি অনুমোদন করেছেন। গত বছরের ২৯শে মার্চ সিলেট জেলা বিএনপি’র সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। রেজিস্ট্রারি মাঠে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিতিতে সম্মেলন শেষে ভোট গ্রহণ করা হয়। এতে জেলার অধিভুক্ত ১৮টি ইউনিটের কাউন্সিলররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হন আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক হন শামীম আহমদ। জেলা বিএনপি’র নেতারা জানিয়েছেন ভোটে ৩ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর বলা হয়েছিল স্বল্প সময়ের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে। কিন্তু নানা কারণে সেটি করা সম্ভব হয়নি। এ বছরের শুরুতে জেলার নেতারা কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার কাজ শুরু করেন। তারা জানিয়েছেন, জেলার নেতারা চেয়েছিলেন দু’ধাপে কমিটি ঘোষণা করতে। এ কারণে প্রথমে ১০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি কেন্দ্রের কাছে জমা দেয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে হাইকমান্ডের নির্দেশের ১৫১ সদস্য কমিটি জমা দেয়া হয়। গত সপ্তাহের শেষদিকে এ কমিটি জমা দেয়া হয় বলে জানান তারা। এদিকে জেলা বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে প্রবীণ নেতাদের সঙ্গে নবীন নেতারাও প্রাধান্য পেয়েছেন। যারা আন্দোলন সংগ্রামে মাঠে ভূমিকা রেখেছেন তাদেরকে কমিটিতে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। জেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে এডভোকেট আশিক উদ্দিনকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি এবারের কমিটিতে সহ-সভাপতির তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। অনেক নেতাই রয়েছেন যাদেরকে বাদ দিয়ে কমিটি গঠন সম্ভব নয়। এ কারণে তাদের নাম কমিটিতে যোগ্যতম স্থানে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নেতারা। যুগ্ম সম্পাদকদের তালিকা নিয়েও কিছু সিদ্ধান্তহীনতায় পড়েছিলেন সিলেটের নেতারা। এ কারণে কিছু সিদ্বান্ত তারা কেন্দ্রের জন্য রেখেছেন। কেন্দ্রীয় নেতারা সে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে কমিটি অনুমোদন দেন। জেলার যুগ্ম সম্পাদক পদে ইশতিয়াক আহমদ, এডভোকেট হাসান পাটওয়ারী রিপন, যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান পাপলুর নাম রাখা হয়েছে।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে শামীম আহমদের সঙ্গে এবার নতুন মুখ আসছে। ছাত্রদলের সাবেক নেতারা প্রাধান্য পাচ্ছেন বেশি। দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এডভোকেট সাঈদ আহমদ। এ ছাড়া জেলার ১৮টি ইউনিটের মধ্যে থেকে ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের এবারের কমিটিতে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। সিলেট জেলা বিএনপি’র সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী জানিয়েছেন আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা গত সপ্তাহে জমা দিয়েছে। কেন্দ্র থেকে যেভাবে বলা হয়েছে সেভাবে কমিটি জমা দেয়া হয়েছে। গতকাল সেটি কেন্দ্র থেকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সিলেট জেলায় বিএনপি একটি পরিবারের মতো। আমরা পদের জন্য নয়, দলের জন্য কাজ করি। সুতরাং যারা কমিটিতে স্থান পাবেন, আর যারা পাবেন না সবাই একসঙ্গে দলীয় কার্যক্রম চালাবো। আমাদের মধ্যে কোনো বিভেদ থাকবে না। যারা এবারের কমিটিতে স্থান পাননি তারা আগামীতে আরও ভালো জায়গায় স্থান পাবেন। জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী জানিয়েছেন, গত বছর ছিল সিলেটে দুর্যোগের বছর। পাশাপাশি আমরা বিভাগীয় গণসমাবেশসহ নানা আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। আমাদের মধ্যে আন্তরিকতার অভাব ছিল না। কিন্তু কমিটি জমা দিতে পারিনি। এবার সবার সঙ্গে আলোচনা করেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি জমা দিয়েছি।
তিনি জানান, এবারের কমিটিতে সাবেক ছাত্রনেতাদের আধিক্য বেশি থাকছে। যারা যুবদল ও ছাত্রদলে ভূমিকা রেখেছেন দলের স্বার্থে তাদেরকে বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি যারা পুরাতন নেতা রয়েছেন তাদেরকেও মূল্যায়নের চেষ্টা করা হয়েছে। এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় সিলেট জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরীকে সভাপতি, এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক ও মো. শামীম আহমদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে সিলেট বিএনপি’র ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন- সহ- সভাপতি এডভোকেট আশিক উদ্দিন আশুক, মামুনুর রশিদ মামুন (চাকশু), হাজী শাহাব উদ্দিন আহমদ, আছকির আলী, শাহ জামাল নুরুল হুদা, ফখরুল ইসলাম ফারুক, একেএম তারেক কালাম, ইকবাল বাহার চৌধুরী, আজির উদ্দিন চেয়ারম্যান, শহিদ আহমদ চেয়ারম্যান, মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, নজমুল হোসেন পুতুল, নাজিম উদ্দিন লষ্কর, শাহাব উদ্দিন আহমদ, গোলাম রব্বানী, হাজী আব্দুন নুর চেয়ারম্যান, ইকবাল আহমদ, মাজহারুল ইসলাম ডালিম, সামিয়া বেগম চৌধুরী, লিলু মিয়া (সাবেক চেয়ারম্যান)।
যুগ্ন সম্পাদক- ইশতিয়াক আহমদ সিদ্দিকী, এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, সিদ্দিকুর রহমান পাপলু, তাজরুল ইসলাম তাজুল, মামুনুর রশিদ মামুন, আনোয়ার হোসেন মানিক, এডভোকেট আবু তাহের, ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী সুফি, কোহিনুর আহমদ, আবুল কাশেম, রফিকুল ইসলাম শাহপরান, ব্যারিষ্টার রিয়াসাদ আজিম হক আদনান।
কোষাধক্ষ্য শাহ আলম স্বপন। সাংগঠনিক সম্পাদক- শামীম আহমদ, শফিকুর রহমান, মুশিকুর রহমান মুহি, সালেহা কবির শেপী, এডভোকেট আল আসলাম মুমিন।
দপ্তর সম্পাদক এডভোকেট সাঈদ আহমদ, প্রচার সম্পাদক লোকমান আহমদ, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক শামীম হেলালী, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক তাজ মোহাম্মদ ফখর উদ্দিন, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট বদরুল ইসলাম চৌধুরী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক তাসনিম শারমিন তামান্না, যুব বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মুমিনুল ইসলাম, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাহাত চৌধুরী মুন্না, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহমান, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হাফিজ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক শাকিল মোর্শেদ, তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক মকসুদ আহমদ, প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এম. মুজিবুর রহমান, শিশু বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিক আহমদ, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আবু নাসের পিন্টু, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মোস্তাক আহমদ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আল মামুন খান, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মুজিবুর রহমান, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক নুমান উদ্দিন মুরাদ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আহমদ রানু, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক শরিফুল হক, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আলী আকবর, ক্ষুদ্র ঋণ ও সময়বায় বিষয়ক সম্পাদক আলাউদ্দিন রিপন, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক স্টালিন, সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুর রহমান ও সায়েদুল হক সুহেল, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান ও নজরুল ইসলাম, মৎস বিষয়ক সম্পাদক জালাল খান, তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেক।
সহ কোষাধ্যক্ষ এডভোকেট আহমেদ। সহ সাংগঠনিক সম্পাদক- বাদশা আহমদ, অর্জুন ঘোষ, মনিরুল ইসলাম তোরন, আহাদ চৌধুরী শামীম। সহ দপ্তর সম্পাদক মাহবুব আলম, সহ প্রচার সম্পাদক শাহীন আলম জয়, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. নাজিম উদ্দিন, সহ প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আসাদ উদ্দিন, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ওবায়দুর রহমান ফাহমী, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ফাহিমা কুমকুম ও সুলতানা রহমান দিনা, সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক আলাউদ্দিন আলাই, সহ স্বেচ্ছাসেব বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন পান্না, সহ ছাত্র বিষয় সম্পাদক ফজলে আহসান রাব্বী ও দেলোয়ার হোসেন দিনার, সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রুহেল আহমদ চেয়ারম্যান, সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শামসুর রহমান সুজা, সহ ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক বখতিয়ার আহমদ ইমরান, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আহমদ সোলায়মান চেয়ারম্যান, সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সেলিম, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আকবর হোসেন ও মনিরুজ্জামান উজ্জল, সহ ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সুমেল আহমদ চৌধুরী, সহ সাস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক রায়হান এইচ খান, সহ স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক মামুনুর রশিদ মামুন ও এনাম আহমদ, সহ প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ মিছবাহ, সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক বশির আহমদ, সহ ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক আক্তার হোসেন রাজু, সহ মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মিনহাজ উদ্দিন চৌধুরী, সহ প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক জাহেদ আহমদ ও এনায়েত হোসেন রুহেল, সহ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সারোয়ার হোসেন ও ইন্তাজ আলী চেয়ারম্যান, সহ সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মুনিম চেয়ারম্যান, সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক সাহেদ আহমদ রাসেল, সহ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হাসান মঈন উদ্দিন আহমদ, সহ শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক অলি চেয়ারম্যান ও তামিম ইয়াহিয়া, সহ তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক শামসুর রহমান শামীম, সহ মৎস বিষয়ক সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন।
সদস্যবৃন্দ- এম. ইলিয়াস আলী, তাহসিনা রুশদীর লুনা, আরিফুল হক চৌধুরী, আবুল কাহের চৌধুরী শামীম, এডভোকেট হাদিয়া চৌধুরী মুন্নী, এডভোকেট নুরুল হক, কামরুল হুদা জায়গীরদার, আলী আহমদ, আব্দুল মান্নান, ফয়সল আহমদ চৌধুরী, ব্যারিষ্টার আবরার ইলিয়াস, আব্দুল আহাদ খান জামাল, মাহবুবুল হক চৌধুরী, বাহরুল ইসলাম বাহার চেয়ারম্যান, জসিম উদ্দিন, রেজাউল করিম রায়হান, সাদিকুর রহমান টিপু, আলতাফ হোসেন সুমন, এডভোকেট নজরুল ইসলাম, আব্দুল করিম জোনাক, নজরুল ইসলাম, শিব্বির আহমদ রনি, তোফায়েল আহমদ সুহেল, একে আব্দুল্লাহ তাহের (সাবেক চেয়ারম্যান), এডভোকেট মামুন আহমদ রিপন চেয়ারম্যান, সৈয়দ এনায়েত হোসেন, নাজমুল আলম চেয়ারম্যান, জিয়াউল হক জিয়া, আফতাব আলী, আশরাফুল আলম বাহার, বজলুর রহমান ফয়েজ, সুহেল ইবনে রাজা, জহিরুল ইসলাম তানিম, রুহুল আমিন ও গোলাম কুদ্দুস কামরুল।
উপদেষ্ঠা কমিটি :
এডভোকেট আব্দুল গফ্ফার, আবুল কাহির চৌধুরী, ময়নুল হক চৌধুরী, আলহাজ শেখ মখন মিয়া, আশিক উদ্দিন চৌধুরী, জিল্লুর রহমান জিলু, এডভোকেট এটিএম ফয়েজ, মহিউসসুন্নাহ চৌধুরী নার্জিস, মামুনুর রশিদ মামুন চেয়ারম্যান, আব্দুল হাকিম চৌধুরী, আহমেদুর রহমান চৌধুরী মিলু মিয়া, মুজাহিদ আলী, ফালাকুজ্জামান চৌধুরী জগলু, তৈমুর রহমান বিপুল, সুরমান আলী, আব্দুল লতিফ, ওসমান গনি, ডা. আব্দুল গফুর, এম.এ মছব্বির, খছির উদ্দিন চেয়ারম্যান, রেজাউর রহমান চৌধুরী, এডভোকেট কায়সার রশিদ বাহার, অধ্যাপক ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, আব্দুল হাই, মাসুক উদ্দিন, শওকত আলী, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সুয়েব, অধ্যক্ষ নিজাম উদ্দিন তরফদার, আব্দুস শহিদ পংকী, মাসুক এলাহী, মোস্তফা কামাল, বশির আহমদ, আহমদ আলী, সিরাজ মিয়া, গৌছ উদ্দিন পাখি, কাজী মুহিবুর রহমান, আব্দুর রহিম, মকবুল আলী, কামরুল হাসান শহিন, আব্দুর রশিদ গৌছ খান, এনাই চেয়ারম্যান, এডভোকেট জুবায়ের আহমদ খান, মাহবুবুর রহমান ফয়সল, এডভোকেট কামাল হোসেন, আব্দুল মতিন, ইলিয়াস মেম্বার, আব্দুস শুকুর, মিনহাজুল ইসলাম চৌধুরী, লুৎফুর রহমান খোকন, জাহাঙ্গির শাহ হেলাল, ইসলাম উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া, আব্দুল বাতেন, আব্দুল বাসিত, ময়নুল হক, আব্দুল মতিন, কামাল শাহ, হাসান ইমাদ, গোলাম কিবরিয়া শাহিন, আখতার হোসেন জাহেদ, নজরুল খান, আব্দুল মান্নান, বদরুল ইসলাম জয়দু, ওয়ারিশ আলী, মুজাহিদ আহমদ, এবিএম জাকারিয়া, আব্দুল মান্নান, ফজলুর রহমান মাসুক, সামসুল হক, সালেহ আহমদ গেদা, শওকত আলী বাবুল, আব্দুস শুকুর, আশফাক আহমদ, হেলাল উদ্দিন, লুৎফুর রহমান, ফরিদ উদ্দিন, নিজাম জায়গীরদার, রফিক আহমদ, জসিম উদ্দিন, তসলিম আহমদ নিহার, মিজানুর রহমান রুমেল, আবিদুর রহমান, আম্বিয়া চৌধুরী, ডা. এনামুল হক, নুরুল আমিন দুলু, মিয়া আলমগীর হোসেন মজনু, টিপু সুলতান, বদরুল ইসলাম ও সালেক চৌধুরী।