বদরুজ্জামানকে ‘গায়েবি মামলায়’ কারাগারে পাঠানো হয়েছে, দাবি বিএনপির
প্রকাশিত হয়েছে : ২৭ নভেম্বর ২০২২, ৮:২৬ অপরাহ্ণ
সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিমকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক গায়েবি মামলায়’ কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জেলা বিএনপি। আজ রোববার বিকেলে জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বদরুজ্জামানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেছেন।
২০১৮ সালের একটি মামলায় আজ রোববার সকালে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন বদরুজ্জামান সেলিম। বিচারক এ কিউ এম নাসির উদ্দিন জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ওই মামলায় সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জেলা বিএনপির নেতারা। বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপির চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে পুরোনো কৌশলে আবারও বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে হয়রানি ও কারাগারে পাঠানো হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের জন্য মোটেও সুখকর নয়।
বিএনপি নেতারা অবিলম্বে ‘মিথ্যা ও গায়বি মামলায়’ বিএনপি ও অঙ্গ–সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানান।
বিএনপি নেতারা বলছেন, বদরুজ্জামান সেলিম বিদেশে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। শারীরিকভাবে তিনি বেশ অসুস্থ। তাঁর হার্টে রিং পরানো হয়েছে।সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিমকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক গায়েবি মামলায়’ কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জেলা বিএনপি। আজ রোববার বিকেলে জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বদরুজ্জামানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেছেন।
২০১৮ সালের একটি মামলায় আজ রোববার সকালে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন বদরুজ্জামান সেলিম। বিচারক এ কিউ এম নাসির উদ্দিন জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ওই মামলায় সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জেলা বিএনপির নেতারা। বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপির চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে পুরোনো কৌশলে আবারও বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে হয়রানি ও কারাগারে পাঠানো হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের জন্য মোটেও সুখকর নয়।
বিএনপি নেতারা অবিলম্বে ‘মিথ্যা ও গায়বি মামলায়’ বিএনপি ও অঙ্গ–সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানান।
বিএনপি নেতারা বলছেন, বদরুজ্জামান সেলিম বিদেশে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। শারীরিকভাবে তিনি বেশ অসুস্থ। তাঁর হার্টে রিং পরানো হয়েছে।
সুরমা নিউজ ডেস্ক:
সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিমকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক গায়েবি মামলায়’ কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জেলা বিএনপি। আজ রোববার বিকেলে জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বদরুজ্জামানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেছেন।
২০১৮ সালের একটি মামলায় আজ রোববার সকালে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন বদরুজ্জামান সেলিম। বিচারক এ কিউ এম নাসির উদ্দিন জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ওই মামলায় সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জেলা বিএনপির নেতারা। বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপির চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে পুরোনো কৌশলে আবারও বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে হয়রানি ও কারাগারে পাঠানো হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের জন্য মোটেও সুখকর নয়।
বিএনপি নেতারা অবিলম্বে ‘মিথ্যা ও গায়বি মামলায়’ বিএনপি ও অঙ্গ–সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানান।
বিএনপি নেতারা বলছেন, বদরুজ্জামান সেলিম বিদেশে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। শারীরিকভাবে তিনি বেশ অসুস্থ। তাঁর হার্টে রিং পরানো হয়েছে।সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিমকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক গায়েবি মামলায়’ কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জেলা বিএনপি। আজ রোববার বিকেলে জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বদরুজ্জামানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেছেন।
২০১৮ সালের একটি মামলায় আজ রোববার সকালে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন বদরুজ্জামান সেলিম। বিচারক এ কিউ এম নাসির উদ্দিন জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ওই মামলায় সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জেলা বিএনপির নেতারা। বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপির চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে পুরোনো কৌশলে আবারও বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে হয়রানি ও কারাগারে পাঠানো হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের জন্য মোটেও সুখকর নয়।
বিএনপি নেতারা অবিলম্বে ‘মিথ্যা ও গায়বি মামলায়’ বিএনপি ও অঙ্গ–সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানান।
বিএনপি নেতারা বলছেন, বদরুজ্জামান সেলিম বিদেশে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। শারীরিকভাবে তিনি বেশ অসুস্থ। তাঁর হার্টে রিং পরানো হয়েছে।