সিসিকের ৭৪৩ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
প্রকাশিত হয়েছে : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, ৫:৪৮ অপরাহ্ণ
সুরমা নিউজ:
সিলেট সিটি করপোরেশনের ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেছেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। সিলেট নগরীর সম্মানিত নাগরিকবৃন্দকে অধিকতর সুযোগ সুবিধা ও সেবা প্রদান নিশ্চিত করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে, এবার মোট ৭৪৩ কোটি ৫৫ লক্ষ ৯৩ হাজার টাকা আয় ও সমপরিমাণ টাকা ব্যয় ধরে বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে।
সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বাজেট ঘোষণা অনুষ্ঠান নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষ থেকে জুম ক্লাউড, সিসিকের ফেসবুক পেইজ ও সিলেট ক্যাবলস সিস্টেমস প্রাইভেট লিমিটেডে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। বাজেট ঘোষণার শুরুতে গত অর্থ বছরের (২০১৯-২০২০) উন্নয়ন নিয়ে নির্মিত তথ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
বাজেটে উল্লেখযোগ্য আয়ের খাত গুলো দেখানো হয়েছে, হোল্ডিং ট্যাক্স ৪৪ কোটি ২০ লক্ষ ৬৬ হাজার টাকা, স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের উপর কর ৮ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা, ইমারত নির্মাণ ও পুনঃ নির্মাণের উপর কর ২ কোটি টাকা, পেশা ব্যবসার উপর কর ৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, বিজ্ঞাপনের উপর কর ১ কোট ২৫ লক্ষ টাকা, বিভিন্ন মার্কেটের দোকান গ্রহীতার নাম পরিবর্তনের ফি ও নবায়ন ফিস বাবদ ২৫ লক্ষ টাকা, ঠিকাদারি তালিকাভুক্তি ও নবায়ন ফিস বাবদ ৩০ লক্ষ টাকা, বাস টার্মিনাল ইজারা বাবদ আয় ৮০ লক্ষ টাকা, ট্রাক টার্মিনাল ইজারা বাবদ আয় ২৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, খেয়াঘাট ইজারা বাবদ ১৫ লক্ষ টাকা, সিটি করপোরেশনের সম্পত্তি ও দোকান ভাড়া বাবদ ১ কোটি টাকা, রাস্তা কাটার ক্ষতিপূরণ বাবদ আয় ১০ লক্ষ টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে আয় ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা, রোড রোলার, ভ্যাকুয়াম টেংক, ভীম লিফটার ও ক্রেন ভাড়া বাবদ ৮৫ লক্ষ টাকা, পানির সংযোগ লাইনের মাসিক চার্জ বাবদ বছরে ৪ কোটি টাকা, পানির লাইনের সংযোগ ও পুনঃসংযোগ ফিস বাবদ ১ কোটি টাকা, নলকূপ স্থাপনের অনুমোদন ও নবায়ন ফি বাবদ ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা আয় ধরা হয়েছে। সম্মানিত নগরবাসী নিয়মিত হোল্ডিং ট্যাক্সসহ অন্যান্য বকেয়া পাওনা পরিশোধ করলে বাজেট বছরে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব খাতে ৮২ কোটি ২২ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা আয় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মেয়র।
সরকারি উন্নয়ন সহায়তা থোক বরাদ্দ বাবদ ১৫ কোটি টাকা, সরকারি বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্প মঞ্জুরি খাতে ১০ কোটি টাকা, সরকারি অন্যান্য উন্নয়ন সহায়তা মঞ্জুরি বাবদ ২৫ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা, সিলেট মহানগরীর অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১০৮ কোটি টাকা, ভারতীয় অনুদানের সিলেট সিটি করপোরেশনের উন্নত পরিবেশ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে সিটি করপোরেশন এলাকায় অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের জন্য আধুনিক যান যন্ত্রপাতি ক্রয় ৪৫ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা, জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ এবং অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ৮০ কোটি টাকা, নগর ভবন উর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ প্রকল্পে ১০ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশনের ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা, ড্রেন ও ফুটপাথ নির্মাণ প্রকল্পে ২০কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমা জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশু পার্কে অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ২ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর যানজট নিরসন ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা, বিভিন্ন ছড়া খনন ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ প্রকল্পে ১০ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশন এসফল্ট প্লান্ট স্থাপন ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে জমি অধিগ্রহণ/ক্রয় খাতে ৩০ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশনের নিজস্ব ফিলিং স্টেশন স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশনের প্লাস্টিক রিসাইক্লিন প্লান্ট স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, কুমারপাড়ায় সিটি করপোরেশনের নগর মাতৃসদন ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন খাতে ১০ কোটি টাকা, লালমাটিয়ায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড উন্নয়ন খাতে ৩০ কোটি টাকা, তোপখানা পানি শোধনাগার এর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বোতলজাত করে বিক্রয় প্রকল্পের জন্য ৫ কোটি টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যানেটারি ল্যান্ড ফিল্ড নির্মাণ প্রকল্পে ৩ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমায় এমজিএসপির সহায়তায় আধুনিক বাস টার্মিনাল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ৩ কোটি টাকা, উৎপাদন নলকূপ স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, পানির লাইন স্থাপন খাতে ৩ কোটি টাকা, সুরমা নদীর তীর ঘেঁষে সার্কিট হাউসের সম্মুখ হতে হযরত গাজী বোরহান উদ্দিন সড়ক পর্যন্ত আরসিসি রিটেইনিং ওয়াল এবং ওয়াকওয়েসহ রাস্তা নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ১৮ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশনের স্টাফ কোয়াটার নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ২ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীতে যানজট নিরসনে ৪টি পার্কিং ব্যবস্থা নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪টি গরুর হাট নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪টি জবাইখানা নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪টি খেলার মাঠ নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর গণের স্থায়ী অফিস স্থাপন প্রকল্প ২ কোটি টাকা, এমজিএসপি প্রকল্প খাতে বরাদ্দ ৫ কোটি টাকা, ইউনিসেফের অর্থায়নে সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার সুবিধা বঞ্চিত মা ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে সামাজিক পরিসেবা কাঠামো শক্তিশালীকরন প্রকল্প বাবদ ৮০ লক্ষ টাকা, নগরীর বস্তি সমূহের উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ১ কোটি টাকা এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের নিজস্ব প্রকল্প লালদিঘীতে মার্কেট নির্মাণ, ধোপাদিঘীতে বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ, সিলেট সিটি করপোরেশনের মার্কেট নির্মাণ ও সিটি করপোরেশনের আবাসিক প্রকল্প নির্মাণ প্রকল্প খাতসহ মোট ৯৭ কোটি টাকা আয় ধরা হয়েছে।
বাজেটে রাজস্ব খাতে মোট ৭৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয় বরাদ্দ ধরা হয়েছে। তন্মধ্যে সাধারণ সংস্থাপন খাতে ৩০ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা, শিক্ষা ব্যয় খাতে ৬ কোটি ১৮ লক্ষ টাকা, সামাজিক, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, প্রতিবন্ধী ও মুক্তিযোদ্ধাদের অনুদান এবং সিটি এলাকাধীন বিভিন্ন মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিনগণকে আর্থিক সহায়তা খাতে ৩ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা, স্বাস্থ্যসেবা ও পয়ঃপ্রণালী ব্যয় খাতে ১৩ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ খাতে ২০ লক্ষ টাকা, বৃক্ষ রোপণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় খাতে ১৫ লক্ষ টাকা, মোকদ্দমা ফি ও পরিচালনা ব্যয় খাতে ৫০ লক্ষ টাকা, জাতীয় দিবস উদযাপন খাতে ব্যয় ৩০ লক্ষ টাকা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন খাতে ব্যয় ১ কোটি টাকা, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি ব্যয় খাতে ১৫ লক্ষ টাকা, মেয়র কাপ ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্নামেন্ট ব্যয় বরাদ্দ ১ কোটি টাকা, মেয়র কাপ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ব্যয় বরাদ্দ ২০ লক্ষ টাকা, রিলিফ/ জরুরী ত্রাণ ব্যয় বরাদ্দ ২ কোটি টাকা, আকস্মিক দুর্যোগ/বিপর্যয়/করোনা খাতে ব্যয় বরাদ্দ ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, রাস্তা আলোকিতকরন ব্যয় বরাদ্দ ৩ কোটি টাকা, কার্যালয়/ভবন ভাড়া বাবদ বরাদ্দ ১ কোটি টাকা, নিরাপত্তা/ সিকিউরিটি পুলিশিং ব্যয় খাতে ৫০ লক্ষ টাকা, অন্যান্য ব্যয় খাতে ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয় বরাদ্দ এবং পানি সরবরাহ শাখার সংস্থাপন ব্যয় সহ পানির লাইনের সংযোগ ব্যয়, পাম্প হাউজ, মেশিন, পাইপ লাইন মেরামত ও সংস্কারকাজ এবং বিদ্যুৎ বিল পরিশোধসহ মোট ১২ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা ব্যয় বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
বাজেটে রাজস্ব খাত অর্থাৎ সিটি করপোরেশনের নিজস্ব তহবিল হতে অবকাঠামো উন্নয়ন ব্যয় বাবদ মোট ২৮ কোটি ৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তন্মধ্যে রাস্তা নির্মাণ, রাস্তা মেরামত/সংস্কার, ব্রিজ/কালভার্ড নির্মাণ, ব্রিজ/কালভার্ড মেরামত/ সংস্কার, ড্রেন নির্মাণ/ মেরামত, সরঞ্জাম যন্ত্রপাতি ও সম্পদ ক্রয়, সিটি করপোরেশনের ভবন নির্মাণ/মেরামত, সিটি করপোরেশনের নিজস্ব স্টাফ কোয়াটার নির্মাণ/মেরামত ঢাকায় সিটি করপোরেশনের নিজস্ব লিয়াজো অফিস/ফ্ল্যাট ক্রয়, কসাই খানা নির্মাণ/ময়লা আবর্জনা ফেলার জায়গা উন্নয়ন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, মাজার, কবর স্থান/শশ্মান ঘাট/ঈদগাহ উন্নয়ন, সিটি করপোরেশনের যানবাহন রক্ষায় গ্যারেজ নির্মাণ, সিটি করপোরেশনের যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণে ওয়ার্কশপ নির্মাণ, হাট বাজার উন্নয়ন, বাস টার্মিনাল সংস্কার ও উন্নয়ন, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় পাঠাগার নির্মাণ, নাগরিক নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নারীদের উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণ, এমজিএসপি প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণ কাজের নিজস্ব অর্থ ব্যয়, সিটি করপোরেশনের জন্য এ্যাম্বুলেন্স ক্রয়সহ ইত্যাদি ব্যয় উল্লেখযোগ্য।
এছাড়া সরকারি উন্নয়ন সহায়তা থোক বরাদ্দ বাবদ ১৫ কোটি টাকা, সরকারি বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্প মঞ্জুরি খাতে ১০ কোটি টাকা, সরকারি অন্যান্য মঞ্জুরি বাবদ ১৫ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা, সিলেট মহানগরীর অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১০৮ কোটি টাকা, ভারতীয় অনুদানের সিলেট সিটি করপোরেশনের উন্নত পরিবেশ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে সিটি করপোরেশন এলাকায় অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের জন্য আধুনিক যান যন্ত্রপাতি ক্রয় ৪৫ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা, জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ এবং অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ৮০ কোটি টাকা, নগর ভবন উর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ প্রকল্পে ১০ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশনের ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা, ড্রেন ও ফুটপাথ নির্মাণ প্রকল্পে ২০কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমা জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশু পার্কে অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ২ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর যানজট নিরসন ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা, বিভিন্ন ছড়া খনন ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ প্রকল্পে ১০ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশন এসফল্ট প্লান্ট স্থাপন ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে জমি অধিগ্রহণ/ক্রয় খাতে ৩০ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশনের নিজস্ব ফিলিং স্টেশন স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, সিটি করপোরেশনের প্লাস্টিক রিসাইক্লিন প্লান্ট স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, কুমারপাড়ায় সিটি করপোরেশনের নগর মাতৃসদন ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন খাতে ১০ কোটি টাকা, লালমাটিয়ায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড উন্নয়ন খাতে ৩০ কোটি টাকা, তোপখানা পানি শোধনাগার এর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বোতলজাত করে বিক্রয় প্রকল্পের জন্য ৫ কোটি টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যানেটারী ল্যান্ড ফিল্ড নির্মাণ প্রকল্পে ৩ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমায় এমজিএসপির সহায়তায় আধুনিক বাস টার্মিনাল নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ৩ কোটি টাকা, উৎপাদন নলকূপ স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, পানির লাইন স্থাপন খাতে ৩ কোটি টাকা, সুরমা নদীর তীর ঘেঁষে সার্কিট হাউসের সম্মুখ হতে হযরত গাজী বোরহান উদ্দিন সড়ক পর্যন্ত আরসিসি রিটেইনিং ওয়াল এবং ওয়াকওয়েসহ রাস্তা নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ১৮ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশনের স্টাফ কোয়াটার নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পে ২ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীতে যানজট নিরসনে ৪টি পার্কিং ব্যবস্থা নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪টি গরুর হাট নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪টি জবাইখানা নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪টি খেলার মাঠ নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর গণের স্থায়ী অফিস স্থাপন প্রকল্প ২ কোটি টাকা, এমজিএসপি প্রকল্প খাতে বরাদ্দ ৫ কোটি টাকা, ইউনিসেফের অর্থায়নে সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার সুবিধা বঞ্চিত মা ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে সামাজিক পরিসেবা কাঠামো শক্তিশালীকরন প্রকল্প বাবদ ৮০ লক্ষ টাকা, নগরীর বস্তি সমূহের উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ১ কোটি টাকা এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের নিজস্ব প্রকল্প লালদিঘীতে মার্কেট নির্মাণ, ধোপাদিঘীতে বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ, সিলেট সিটি করপোরেশনের মার্কেট নির্মাণ ও সিটি করপোরেশনের আবাসিক প্রকল্প নির্মাণ প্রকল্প খাতে ব্যয় ৯৭ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
বাজেট তৈরিতে এবার সহযোগিতা করেছেন অর্থও সংস্থাপন কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর তাকবির ইসলাম পিন্টু ও সদস্য কাউন্সিলর রাশেদ আহমদ, কাউন্সিলর বেগম নাজনীন আকতার কনা, কাউন্সিলর এ বি এম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বল, কাউন্সিলর সোহেল আহমদ রিপন এবং সদস্য সচিব প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আ.ন.ম. মনছুফ।
বাজেট ঘোষণা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সরকারের যুগ্ম সচিব বিধায়ক রায় চৌধুরী, সচিব ফাহিমা ইয়াসমীন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা বিজন কুমার সিংহ, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী আলী আকবর, নির্বাহী প্রকৌশলী শামসুল হক পাঠোয়ারী, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আ.ন.ম. মনছুফসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সরকারের যুগ্ম সচিব বিধায়ক রায় চৌধুরী।
এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতেই সিটি করপোরেশন জামে মসজিদের ইমাম কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফিজ মো. আলী, গীতা পাঠ করেন সিসিকের এসেসর চন্দন দাশ।