সিলেটে ২৮ দিনে নমুনা রিপোর্ট ৩০৫২ : নেগেটিভ ২৯২১, পজেটিভ ১৩১
প্রকাশিত হয়েছে : ০৬ মে ২০২০, ১২:৫৭ অপরাহ্ণ
সুরমা নিউজ:
সিলেটে ২৮ দিনে রিপোর্ট এসেছে ২৯ টি। নমুনা সংগ্রহ বেশি করা হলেও রিপোর্ট আসে মোট ৩ হাজার ৫২ জনের। এর মধ্যে নেগেটিভ রিপোর্ট আসে মোট ২ হাজার ৯শ’ ২১ জনের। এতে মোট পজেটিভ রিপোর্ট আসে ১৩১। তবে, এর বাহিরে ঢাকা ও ময়মনসিংহ মিলিয়ে সিলেট অঞ্চলে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আড়াইশো ছাড়িয়ে গেছে।
সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাপসাতালে (সিওমেক) ৭ এপ্রিল থেকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ৮ এপ্রিল থেকে যথারীতি রিপোর্ট আসতে শুরু হয়েছে।
৮ এপ্রিল প্রথমে আসে ৯৪ জনের। যাদের প্রত্যেকের রিপোর্ট ছিলো নেগেটিভ। অর্থাৎ তাদের কেউই করোনায় আক্রান্ত নন। ৯ এপ্রিল আরো ২৪ জনের একইভাবে রিপোর্ট আসে নেগেটিভ। ১০ এপ্রিল নেগেটিভ রিপোর্ট আসে ৩৫ জনের। ১১ এপ্রিল একইভাবে নেগেটিভ আসে আরো ৪৭ জনের। ১২ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ১০৬ জনের। এর মধ্যে ১০৫ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ হলেও ১ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। পজেটিভ আসা ওই রোগী সুনামগঞ্জের এবং তিনিই প্রথম সনাক্ত হওয়া সুনামগঞ্জের করোনা রোগী। ১৩ এপ্রিল রিপোর্ট আসে আরো ৯১ জনের। এর মধ্যে ৯০ জনের রিপোর্ট আসে নেগেটিভ এবং ১ জনের পজেটিভ। কাকতলীয়ভাবে পজেটিভ আসা ওই রোগীও মহিলা এবং একই জেলা সুনামগঞ্জের বাসিন্দা।১৪ এপ্রিল আরো ৮৯ জনের রিপোর্ট আসে নেগেটিভ এবং ১৫ এপ্রিল নেগেটিভ রিপোর্ট আসে আরো ৮৫ জনের। ১৬ এপ্রিল রিপোর্ট আসে দুটি ধাপে মোট ১৪০ জনের। এরধ্যে ১৩৮ জনের নেগেটিভ রিপোর্ট আসলেও পজেটিভ আসে দুইজনের। ১৭ এপ্রিল দশম দিনে নেগেটিভ রিপোর্ট আসে আরো ৭৪ জনের। ১৮এপ্রিল নেগেটিভ রিপোর্ট আসে আরো ৮১ জনের। ১৯ এপ্রিল ২৭ জনের রিপোর্ট আসলেও ১ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ২০ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ৮৮ জনের। এর মধ্যে নেগেটিভ ৭৮ হলেও ১০ টি রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ২১ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ৭৩ জনের। এর মধ্যে পজেটিভ ২ এবং নেগেটিভ রিপোর্ট ৭১ জনের। ২২ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ১৩৪ জনের। এর মধ্যে পজেটিভ ১৩ এবং নেগেটিভ ১২১ জন।
২৩ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ১৪৯ জনের। এর মধ্যে হবিগঞ্জের ১৬ রোগীর পজেটিভ রিপোর্ট আসে। নেগেটিভ আসে ১৩৩ জনের। ২৪ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ১৩৬ জনের। এর মধ্যে ১২৮ টি নেগেটিভ এবং ৮ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ২৫ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ১৭৮ জনের। এর মধ্যে ২ টি পজেটিভ এবং নেগেটিভ রিপোর্ট আসে ১৭৬ জনের। ২৬ এপ্রিল ১৬৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয় । এর মধ্যে ১৫৭ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ আসলেও ৮ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ২৭ এপ্রিল মোট ১৮০ টি রিপোর্টের মধ্যে আরো ১৩ জনের পজেটিভ আসে ৪ জনের। ২৯ এপ্রিল মোট টেস্ট হয় ৮৩ জনের। এর মধ্যে ৮২ টি নেগেটিভ এবং ১ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ৩০ এপ্রিল ৯০ টি টেস্টের বিপরীতে নেগেটিভ রিপোর্ট আসে ৮৮ টি। বাকী ২ টি আসে পজেটিভ। ০১ মে ১৬৭ টি রিপোর্টের মধ্যে ১৬ টি রিপোর্ট অঅসে পজেটিভ এবং ১৫১ টি নেগেটিভ। ০২ মে ৯৪ টি রিপোর্টের মধ্যে ৪টি রিপোর্ট অঅসে পজেটিভ এবং ২৮ এপ্রিল রিপোর্ট আসে আরো ৮০ জনের। এর মধ্যে ৪ টি পজেটিভ হলেও ৭৬ টি আসে নেগেটিভ। একইদিনে মঙ্গলবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে পজেটিভ রিপোর্ট আসে সুনামগঞ্জের ২জনের। এর আগে একই জেলায় ঢাকা থেকে পালিয়ে আসেন আরো ১ করোনারোগী। ২৯ এপ্রিল রিপোর্ট আসে ৮৩ জনের। এর মধ্যে ১ টি পজেটিভ এবং ৮২ টি নেগেটিভ। ৩০ এপ্রিল রিপোর্ট আসে মোট ৯০ জনের। এর মধ্যে ২ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ১ মে মোট রিপোর্ট আসে ১৬৭ জনের। এর মধ্যে ১৫১ জন নেগেটিভ এবং ১৬ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ। ২ মে রিপোর্ট আসে ৯৪ জনের। এর মধ্যে ৪ জনের পজেটিভ এবং ৯০ জনের নেগেটিভ এবং ৪ টি আসে পজেটিভ। ০৩ মে রিপোর্ট আসে ১৮৮ টি। এর মধ্যে ১৭৯ টি নেগেটিভ এবং ৯ টি আসে পজেটিভ। ০৪ মে নমুনা গ্রহণ করা হয় ১৬৮ জনের। এর মধ্যে ৫ি আসে পজেটিভ এবং ১৬৩ টি আসে নেগেটিভ এবং সর্বশেষ ৫ মে ১৮৬ টি নমুনা পরীক্ষায় ১২ জনের রিপোর্ট আসে পজেটিভ এবং ১৭৪ জনের রিপোর্ট আসে নেগেটিভ।