কিবরিয়া হত্যা মামলায় আরিফুলের জামিন
প্রকাশিত হয়েছে : ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ২:৪৮ অপরাহ্ণ
সুরমা নিউজ ডেস্ক :
সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় স্থায়ী জামিন পেলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
এ বিষয়ে এক রুলের চূড়ান্ত শুনানি করে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়ার বেঞ্চ মঙ্গলবার জামিন মঞ্জুর করে।
আরিফের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী মইনুল হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. বশির উল্লাহ। হাই কোর্টের এই জামিন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে বলে বশির উল্লাহ জানিয়েছেন।
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদরের বৈদ্যের বাজারে ঈদ পরবর্তী এক জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী আওয়ামী লীগ নেতা শাহ এ এম এস কিবরিয়া।
অধিকতর তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৪ সালে সংশোধিত সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয়। সেখানে আসামির তালিকায় যুক্ত করা হয় আরিফুল হকসহ ১১ জনের নাম।
ওই বছর ২১ ডিসেম্বর আদালত নতুন ১১ আসমির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। ৩০ ডিসেম্বর আরিফুল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে তা নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এরপর থেকেই সিলেটের এই বিএনপি নেতা কারাগারে রয়েছেন। আদালতে গৃহীত অভিযোগত্রে নাম আসায় ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে মেয়র পদ থেকে তাকে বরখাস্ত করে সরকার।
এ বিষয়ে এক রুলের চূড়ান্ত শুনানি করে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়ার বেঞ্চ মঙ্গলবার জামিন মঞ্জুর করে।
আরিফের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী মইনুল হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. বশির উল্লাহ। হাই কোর্টের এই জামিন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে বলে বশির উল্লাহ জানিয়েছেন।
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদরের বৈদ্যের বাজারে ঈদ পরবর্তী এক জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী আওয়ামী লীগ নেতা শাহ এ এম এস কিবরিয়া।
অধিকতর তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৪ সালে সংশোধিত সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয়। সেখানে আসামির তালিকায় যুক্ত করা হয় আরিফুল হকসহ ১১ জনের নাম।
ওই বছর ২১ ডিসেম্বর আদালত নতুন ১১ আসমির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। ৩০ ডিসেম্বর আরিফুল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে তা নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এরপর থেকেই সিলেটের এই বিএনপি নেতা কারাগারে রয়েছেন। আদালতে গৃহীত অভিযোগত্রে নাম আসায় ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে মেয়র পদ থেকে তাকে বরখাস্ত করে সরকার।