বন্দিদের রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে বরন!
প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ জুলাই ২০১৬, ১০:২৪ অপরাহ্ণ
নতুন কারাগারে রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে বন্দীদের বরন করা হলো। শুক্রবার রাত পৌনে ১০টার দিকে সর্বশেষ ছয়টি প্রিজন ভ্যানে ১৮৪ জন কয়েদিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কেরাণীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুর কারাগারে নেয়া হলে ডেপুটি জেলার মাজহারুল ইসলাম তাদের নতুন কারাগারে বরন করে নেন । এর মধ্য দিয়ে প্রায় দুইশ বছরের পুরোনো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সমাপ্তি ঘটল।
কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল ইকবাল হাসান জানান, শুক্রবার ভোর থেকে কয়েকিদের স্থানান্তারের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় রাত পৌনে ১০টার দিকে। এই সময়ের মধ্যেই সব কারাবন্দিদের স্থানান্তর করা হয়। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবির বলেন, দুই দিনে এসব বন্দিদের রাজেন্দ্রপুর নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমাদের কাজের অগ্রগতি বেশি হওয়ায় আজকের মধ্যেই তাদের স্থানান্তর করা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয় বন্দী স্থানান্তর। স্থানান্তরকে কেন্দ্র করে নাজিমুদ্দিন রোডের পুরাতন কারাগারের চারদিকের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। কারাগার এলাকায় প্রবেশের চারদিকের পথ অর্থাৎ চাঁনখারপুল, বংশাল, চকবাজার, বেগম বাজারের সড়ক থেকে কারাগারের দিকে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়। বন্দি স্থানান্তর প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা ছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও দাঙ্গা পুলিশের পর্যাপ্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়।
কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল ইকবাল হাসান জানান, শুক্রবার ভোর থেকে কয়েকিদের স্থানান্তারের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় রাত পৌনে ১০টার দিকে। এই সময়ের মধ্যেই সব কারাবন্দিদের স্থানান্তর করা হয়। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবির বলেন, দুই দিনে এসব বন্দিদের রাজেন্দ্রপুর নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমাদের কাজের অগ্রগতি বেশি হওয়ায় আজকের মধ্যেই তাদের স্থানান্তর করা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয় বন্দী স্থানান্তর। স্থানান্তরকে কেন্দ্র করে নাজিমুদ্দিন রোডের পুরাতন কারাগারের চারদিকের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। কারাগার এলাকায় প্রবেশের চারদিকের পথ অর্থাৎ চাঁনখারপুল, বংশাল, চকবাজার, বেগম বাজারের সড়ক থেকে কারাগারের দিকে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়। বন্দি স্থানান্তর প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা ছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও দাঙ্গা পুলিশের পর্যাপ্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়।