সুনামগঞ্জে বন্যায় ১১ কোটি টাকার ক্ষতি
প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ জুলাই ২০১৬, ১২:২৪ অপরাহ্ণ
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে মাছ ও কৃষি ক্ষেত্রে। পুকুরের মাছ এবং রোপা আমন ধান, বীজতলা ও সবজি ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গিয়ে প্রায় ১১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
জেলা মৎস্য অফিসার সুলতান আহমদ জানান, জেলার উপজেলাগুলো থেকে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী পাহাড়ি ঢল ও বন্যার পানিতে জেলার ১১টি উপজেলার ৯৭৩টি পুকুরের ৫১৬ মে. টন মাছ ভেসে গেছে। যার মূল্য ৭ কোটি ৪৬ লক্ষ টাকা। পানি কমলে এর ক্ষয়ক্ষতির পুরোপুরি নিরূপন করা যাবে।
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ পরিচালক জাহিদুল হক জানান, এ পর্যন্ত তথ্যানুযায়ী ১৮৭৩ হেক্টর জমির আউশ ধান, রোপা আমন ধান, বীজতলা ও সবজি ক্ষেতের ক্ষতি হয়েছে। সবজি ক্ষেত সম্পূর্ন নষ্ট এবং বীজতলা, রোপা আমন ও আউশ ধান আংশিক নষ্ট হয়েছে। জেলার দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। এ পর্যন্ত জেলায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার।এদিকে, মৎস্য চাষী ও কৃষকরা তাদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বিনামূল্যে মাছের পোনা, ধানের বীজ ও সার প্রদানের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে।
সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে মাছ ও কৃষি ক্ষেত্রে। পুকুরের মাছ এবং রোপা আমন ধান, বীজতলা ও সবজি ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গিয়ে প্রায় ১১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
জেলা মৎস্য অফিসার সুলতান আহমদ জানান, জেলার উপজেলাগুলো থেকে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী পাহাড়ি ঢল ও বন্যার পানিতে জেলার ১১টি উপজেলার ৯৭৩টি পুকুরের ৫১৬ মে. টন মাছ ভেসে গেছে। যার মূল্য ৭ কোটি ৪৬ লক্ষ টাকা। পানি কমলে এর ক্ষয়ক্ষতির পুরোপুরি নিরূপন করা যাবে।
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ পরিচালক জাহিদুল হক জানান, এ পর্যন্ত তথ্যানুযায়ী ১৮৭৩ হেক্টর জমির আউশ ধান, রোপা আমন ধান, বীজতলা ও সবজি ক্ষেতের ক্ষতি হয়েছে। সবজি ক্ষেত সম্পূর্ন নষ্ট এবং বীজতলা, রোপা আমন ও আউশ ধান আংশিক নষ্ট হয়েছে। জেলার দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। এ পর্যন্ত জেলায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার।এদিকে, মৎস্য চাষী ও কৃষকরা তাদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বিনামূল্যে মাছের পোনা, ধানের বীজ ও সার প্রদানের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে।