যুদ্ধাপরাধী নিজামী-মুজাহিদের ফ্ল্যাট পাবেন মুক্তিযোদ্ধারা
প্রকাশিত হয়েছে : ১৫ জুলাই ২০১৬, ৫:০১ অপরাহ্ণ
সুরমা নিউজ: যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ এবং দেলোওয়ার হোসাইন সাঈদীর বাজেয়াপ্ত সরকারি সম্পত্তি মুক্তিযোদ্ধাদের বরাদ্দ দেয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। মিরপুরের সাংবাদিক পল্লীতে আরেক যুদ্ধাপরাধী মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের প্লটটিও বাতিলের উদ্যোগ নেয়া হবে।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এই চার জামায়াত নেতার মধ্যে একাত্তরের খুনি বাহিনী আলবদর নেতা নিজামী, মুজাহিদ ও কামারুজ্জামানের ফাঁসির দণ্ড ইতোমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। আর সাঈদীকে আমৃত্যু বন্দি থাকতে হবে।
বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার অংশীদার জামায়াতের তিন শীর্ষ নেতাকে তিনটি সরকারি প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। নিজামী প্লট পান বনানীতে, মুজাহিদ উত্তরায় আর সাঈদী পান পূর্বাচল আবাসিক এলাকায়। আর মিরপুরে সাংবাদিক কলোনিতে প্লট কিনে নেন কামারুজ্জামান। সেখানেও বহুতল ভবন নির্মাণ হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বা সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদেরকে পুরষ্কৃত করা হয় এমন কোটায় তিন চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীকে জোট সরকার প্লট বরাদ্দ দেয়ার খবর প্রকাশ হওয়ার পর সমালোচনার ঝড় উঠে। দাবি করা হয় এসব প্লট বাতিলের।
তিন স্বাধীনতাবিরোধী নেতার মধ্যে সাঈদীর পূর্বাচলের প্লটে বাড়ি উঠেনি এখনও। তবে সমালোচনা গায়ে মাখেননি একাত্তরের দুই আলবদর নেতা। জামায়াতপন্থি একটি আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৫০/৫০ চুক্তিতে ছয় তলা বাড়ি নির্মাণের চুক্তি করেন তারা। আর দ্রুততম সময়ে বাড়ি উঠে এই দুই স্বাধীনতাবিরোধীর সরকারি জমিতে।
নির্মাণের পর থেকেই বনানীর জে ব্লকের ১৮ নম্বর সড়কের ৬০ নম্বর প্লটের বাড়িতে নিজামীর এবং উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরের ১০ নম্বর সড়কের পাঁচ নম্বর প্লটের বাড়িতে মুজাহিদের স্বজনরা বাস করতে থাকেন।
বর্তমান সরকারের আমলে আবার স্বাধীনতাবিরোধীদের সরকারি প্লট বাতিলের দাবি উঠে। কিন্তু সরকার এ ক্ষেত্রে ‘ধীরে চলো’ নীতি গ্রহণ করে এবং উচ্চ আদালতের রায়ের জন্য অপেক্ষা করে। সর্বোচ্চ আদালতে তিন জামায়াত নেতার মুক্তিযুদ্ধকালীন অপরাধ প্রমাণ এবং দণ্ড কার্যকরের পর অবশেষে সরকার তিন জনকে দেয়া সরকারি প্লট বাতিল করে।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এই চার জামায়াত নেতার মধ্যে একাত্তরের খুনি বাহিনী আলবদর নেতা নিজামী, মুজাহিদ ও কামারুজ্জামানের ফাঁসির দণ্ড ইতোমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। আর সাঈদীকে আমৃত্যু বন্দি থাকতে হবে।
বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার অংশীদার জামায়াতের তিন শীর্ষ নেতাকে তিনটি সরকারি প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। নিজামী প্লট পান বনানীতে, মুজাহিদ উত্তরায় আর সাঈদী পান পূর্বাচল আবাসিক এলাকায়। আর মিরপুরে সাংবাদিক কলোনিতে প্লট কিনে নেন কামারুজ্জামান। সেখানেও বহুতল ভবন নির্মাণ হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বা সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদেরকে পুরষ্কৃত করা হয় এমন কোটায় তিন চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীকে জোট সরকার প্লট বরাদ্দ দেয়ার খবর প্রকাশ হওয়ার পর সমালোচনার ঝড় উঠে। দাবি করা হয় এসব প্লট বাতিলের।
তিন স্বাধীনতাবিরোধী নেতার মধ্যে সাঈদীর পূর্বাচলের প্লটে বাড়ি উঠেনি এখনও। তবে সমালোচনা গায়ে মাখেননি একাত্তরের দুই আলবদর নেতা। জামায়াতপন্থি একটি আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৫০/৫০ চুক্তিতে ছয় তলা বাড়ি নির্মাণের চুক্তি করেন তারা। আর দ্রুততম সময়ে বাড়ি উঠে এই দুই স্বাধীনতাবিরোধীর সরকারি জমিতে।
নির্মাণের পর থেকেই বনানীর জে ব্লকের ১৮ নম্বর সড়কের ৬০ নম্বর প্লটের বাড়িতে নিজামীর এবং উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরের ১০ নম্বর সড়কের পাঁচ নম্বর প্লটের বাড়িতে মুজাহিদের স্বজনরা বাস করতে থাকেন।
বর্তমান সরকারের আমলে আবার স্বাধীনতাবিরোধীদের সরকারি প্লট বাতিলের দাবি উঠে। কিন্তু সরকার এ ক্ষেত্রে ‘ধীরে চলো’ নীতি গ্রহণ করে এবং উচ্চ আদালতের রায়ের জন্য অপেক্ষা করে। সর্বোচ্চ আদালতে তিন জামায়াত নেতার মুক্তিযুদ্ধকালীন অপরাধ প্রমাণ এবং দণ্ড কার্যকরের পর অবশেষে সরকার তিন জনকে দেয়া সরকারি প্লট বাতিল করে।