দিরাই-শ্যামারচর সড়কে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে মানববন্ধন
প্রকাশিত হয়েছে : ০৮ জুলাই ২০১৬, ৮:৪৮ অপরাহ্ণ
দিরাই সংবাদদাতা: সুনামগঞ্জের দিরাই-শ্যামারচর সড়কে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও যাত্রী হয়রানীর প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। শুক্রবার স্থানীয় মিলন বাজার পয়েন্টে মানববন্ধন ও পথসভায় পশ্চিম অঞ্চলের লচিমপুর, লৌলোয়ারচর, নৌয়ারচর, চাকুয়া, গোপালপুর, জয়পুর, দূর্গাপুর, হাসিমপুর, পেরুয়া, এলংজুরী জুড়ি, শ্যামারচর সহ বিভিন্ন গ্রামের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জগদীশ সামন্তের সভাপতিত্বে ও সিলেট জেলা ছাত্রলীগ নেতা অসীম তালুকদারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন দিরাই উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাপ মিয়া, চরনারচর ইউপি চেয়ারম্যান রতন দাস, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম, শিক্ষক জগন্নাথ মজুমদার, লেলিন সিংহ, হিরেন্দ্র দাস রায়, অলীফ তালুকদার, আজীজ তালুকদার, অঞ্জন সামন্ত, বিকাশ দাস, অমিয় দাস, ধরনী দাস, মলয় দাস, অসীম সিংহ, হিরেন্দ্র দাস, মালেক মিয়া, পরীক্ষিত, ইউনুছ মিয়া প্রমুখ।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাপ মিয়া বলেন- দিরাই থানা সদর থেকে শ্যামারচর ১৯ কিঃমিঃ রাস্তা যেখানে ভাড়া ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে পরিবহন শ্রমিকরা সেক্ষেত্রে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া ৬০ টাকা আদায় করে নিচ্ছেন এবং বিভিন্ন অজুহাতে যাত্রীদের হয়রানী করা হয়। অনতিবিলম্বে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ না করলে কঠোর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে তিনি হুশিয়ারি দেন।
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জগদীশ সামন্তের সভাপতিত্বে ও সিলেট জেলা ছাত্রলীগ নেতা অসীম তালুকদারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন দিরাই উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাপ মিয়া, চরনারচর ইউপি চেয়ারম্যান রতন দাস, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম, শিক্ষক জগন্নাথ মজুমদার, লেলিন সিংহ, হিরেন্দ্র দাস রায়, অলীফ তালুকদার, আজীজ তালুকদার, অঞ্জন সামন্ত, বিকাশ দাস, অমিয় দাস, ধরনী দাস, মলয় দাস, অসীম সিংহ, হিরেন্দ্র দাস, মালেক মিয়া, পরীক্ষিত, ইউনুছ মিয়া প্রমুখ।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাপ মিয়া বলেন- দিরাই থানা সদর থেকে শ্যামারচর ১৯ কিঃমিঃ রাস্তা যেখানে ভাড়া ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে পরিবহন শ্রমিকরা সেক্ষেত্রে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া ৬০ টাকা আদায় করে নিচ্ছেন এবং বিভিন্ন অজুহাতে যাত্রীদের হয়রানী করা হয়। অনতিবিলম্বে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ না করলে কঠোর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে তিনি হুশিয়ারি দেন।