‘ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম করলে আইনগত ব্যবস্থা’: সুনামগঞ্জে রোকন উদ-দৌলা
প্রকাশিত হয়েছে : ২৬ জানুয়ারি ২০২০, ১২:৫৩ পূর্বাহ্ণ
সুরমা নিউজ:
সুনামগঞ্জের ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম না করার বিষয়ে সতর্ক করে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রোকন উদ-দৌলা বলেছেন, ‘সঠিক সময়ে বাঁধের কাজ বাস্তবায়ন করতে হবে। কেউ অনিয়ম করতে ও ফাঁকি দিতে পারবেন না। অনিয়ম করলে সরকারি-বেসরকারি যে কর্মকর্তাই হোন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর আমরা সচিবরাও যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করতে পারি তাহলে আমাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে কাবিটা নীতিমালা প্রকল্পে গঠিত পিআইসি সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘সরকার এ জেলায় ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বরাদ্দের পাঁচ ভাগের এক ভাগ বরাদ্দ দিয়েছে। এ বাঁধ সঠিকভাবে নির্মাণ না হলে কৃষকের ক্ষতি হবে। তাই সঠিক সময়ে সঠিকভাবে বাঁধ নির্মাণের কাজ বাস্তবায়ন করতে হবে। এবার অনিয়ম রুখতে মাটি হিসাব করে বিল দেওয়া হবে। ২০১৭ সালে বন্যায় ফসল ডুবি হওয়ায় অনেকে বিপদে পড়েছিলেন। সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি সরকার দেখতে চায় না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের এখন জবাবদিহিতা বেড়েছে। বাঁধের কাজে ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ আর নেই।’
পাউবো সূত্রে জানায়, জেলায় ৭২৫টির মধ্যে কাজ শুরু করেছে ৬৫৫টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি। এ বছর হাওরে ১২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬২৫ কিলোমিটার ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণ করবে পাউবো।
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন– পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সাবিবুর রহমান প্রমুখ।সুনামগঞ্জের ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম না করার বিষয়ে সতর্ক করে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রোকন উদ-দৌলা বলেছেন, ‘সঠিক সময়ে বাঁধের কাজ বাস্তবায়ন করতে হবে। কেউ অনিয়ম করতে ও ফাঁকি দিতে পারবেন না। অনিয়ম করলে সরকারি-বেসরকারি যে কর্মকর্তাই হোন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর আমরা সচিবরাও যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করতে পারি তাহলে আমাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে কাবিটা নীতিমালা প্রকল্পে গঠিত পিআইসি সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘সরকার এ জেলায় ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বরাদ্দের পাঁচ ভাগের এক ভাগ বরাদ্দ দিয়েছে। এ বাঁধ সঠিকভাবে নির্মাণ না হলে কৃষকের ক্ষতি হবে। তাই সঠিক সময়ে সঠিকভাবে বাঁধ নির্মাণের কাজ বাস্তবায়ন করতে হবে। এবার অনিয়ম রুখতে মাটি হিসাব করে বিল দেওয়া হবে। ২০১৭ সালে বন্যায় ফসল ডুবি হওয়ায় অনেকে বিপদে পড়েছিলেন। সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি সরকার দেখতে চায় না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের এখন জবাবদিহিতা বেড়েছে। বাঁধের কাজে ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ আর নেই।’
পাউবো সূত্রে জানায়, জেলায় ৭২৫টির মধ্যে কাজ শুরু করেছে ৬৫৫টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি। এ বছর হাওরে ১২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬২৫ কিলোমিটার ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণ করবে পাউবো।
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন– পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সাবিবুর রহমান প্রমুখ।